Details

খেজুর গাছ থেকে নির্গত রস আসলেই খুব সুস্বাদু এবং ঐতিহ্যবাহী। অগ্রহায়ণ মাস থেকে ফাল্গুন মাস পর্যন্ত রস সংগ্রহ করা হয়, যা ঠান্ডা আবহাওয়ায় ভালো হয়। এই রসকে জ্বাল দিয়ে ঘন করে খেজুরের গুড় ও পাটালি (Khejur Gur Patali) তৈরি করা হয়। খেজুরের গুড় (Khejur Gur) খুবই পুষ্টিকর এবং স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় এটি বিভিন্ন মিষ্টান্ন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

খাঁটি গুড় চেনার উপায়:

• খাঁটি গুড়ের পাটালি সাধারণত কম শক্ত হয়।
• পাটালি তুলনামূলকভাবে বেশি গাঢ় রঙের হয়।
• ভেজাল গুড়ে চিনি, ফিটকিরি, ক্ষতিকারক হাইড্রোজ ইত্যাদি মেশানো হয় বলে এটি বেশি শক্ত এবং কিছুটা সাদা রঙের হয়।
• খাঁটি গুড়ের পাটালি অল্প সময়ে এবং বেশি তাপমাত্রায় গলে যায়।

আরফি শপের খেজুরের পাটালি গুড় কেন খাবেন

• সম্পূর্ণ নিজেদের তত্ত্বাবধানে প্রস্তুত।
• রাজশাহী থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা খেজুরের রস থেকে তৈরি।
• স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রস্তুত করা ১০০% খাঁটি ও প্রাকৃতিক গুড়।
• কোনো ধরনের রাসায়নিক বা কৃত্রিম মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়নি।
• স্বাস্থ্যসম্মত প্যাকেজিং এবং সরাসরি কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়।

খেজুরের গুড়ের উপকারিতা:

ত্বককে মসৃণ রাখতে এবং বয়স ধরে রাখতে খেজুরের গুড় (Khejur Gur) খাওয়া যেতে পারে। ১০ গ্রাম গুড় থেকে ১৬ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়, যা আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় ম্যাগনেসিয়ামের ৪% পূরণ করে।

খেজুরের গুড় (Khejur Gur) স্নায়ুতন্ত্রকে সচল রাখে এবং অনিদ্রা দূর করতে সহায়তা করে। চিনির চেয়ে গুড় বেশি পুষ্টিকর, কারণ এতে চিনির চেয়ে ৩৩% বেশি পুষ্টিগুণ রয়েছে। নিয়মিত গুড় খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, কারণ গুড়ে থাকা পটাসিয়াম ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।